এর উত্তর হবে এক কথায় ‘না’
গত বছরের ১৮ ডিসেম্বর দীর্ঘ ৩৬ বছরের অপেক্ষা শেষে আর্জেন্টিনা জিতেছে বিশ্বকাপ। লিওনেল মেসি পেয়েছেন পরম আরাধ্য বিশ্বকাপের ছোঁয়া। ‘রেকর্ডের বরপুত্র’ করেছেন বিশ্বজয়।গত বছরের এ তারিখেই ফ্রান্সকে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপ শিরোপা জেতে মেসির আর্জেন্টিনা।
কে ভেবেছিল, বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের প্রথম ম্যাচে সৌদি আরবের মতো দলের কাছে হারের পর শিরোপা জিতবে আর্জেন্টিনা?
তবে সেটাই করে দেখিয়েছে মেসির আর্জেন্টিনা। গ্রুপ পর্বে সৌদি আরবের কাছে ২-১ গোলে হারের পর আর কোনো ম্যাচ-ই হারেনি তারা।
'সি' গ্রুপে আর্জেন্টিনার সঙ্গে ছিল সৌদি আরব, পোল্যান্ড ও মেক্সিকো। প্রথম ম্যাচ হারের পর সমর্থকদের চাওয়া ছিল কোনোভাবে গ্রুপ পর্ব পার করা। পরের দুই ম্যাচ জিতে আর্জেন্টিনা তা-ই করে দেখিয়েছে।
মেক্সিকো এবং পোল্যান্ড দুই দলকেই ২ গোলের ব্যবধানে হারিয়ে শেষ ষোলোতে পা রাখে মেসির দল। এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি মেসি-ডি মারিয়াদের।
শেষ ষোলোতে আর্জেন্টিনা ২-১ গোলে হারায় এশিয়ার জায়ান্ট অস্ট্রেলিয়াকে।
নাটকীয় কোয়ার্টার ফাইনালে নেদারল্যান্ডসকে টাইব্রেকারে ৪-৩ গোলে হারায় আলবিসেলেস্তেরা। নির্ধারিত ১২০ মিনিট পর্যন্ত ২-২ গোলে ড্র ছিল ম্যাচটি।
সেমিফাইনালে ক্রোয়েশিয়াকে কোনো প্রকার পাত্তাই দেয়নি আর্জেন্টিনা। ৩-০ গোলে উড়িয়ে দিয়ে ২০১৮ বিশ্বকাপের প্রতিশোধ নেয় তারা।
এরপর ফাইনাল। ফাইনালের প্রথম হাফে ফ্রান্সের জালে দুই গোল দেয় আর্জেন্টিনা। ম্যাচটা তখন দেখে মনে হচ্ছিল সহজ জয় পাবে মেসির দল। তবে নাটকীয়তার বাকি ছিল দ্বিতীয় হাফে।
এমবাপ্পের দুই মিনিটের দুই গোল ফ্রান্সকে ম্যাচে ফেরায়। এরপর ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। সেখানে দুই দল একটি করে গোল করলে ফাইনাল গড়ায় টাইব্রেকারে। পেনাল্টি শুট আউটে ফ্রান্সের দুটি শট আটকে নায়ক বনে যান আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্টিনেজ।
শেষ পর্যন্ত টাইব্রেকারে ফ্রান্সকে ৪-২ গোলে হারিয়ে শিরোপা জিতে মেসি-ডি মারিয়ার আর্জেন্টিনা।
কাতার বিশ্বকাপে মেসি ৭ ম্যাচে করেন ৭ গোল, অ্যাসিস্ট করেছেন ৩ গোলে। এক বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্ব, শেষ ষোলো, কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল, ফাইনাল—প্রতিটি রাউন্ডেই গোল করেছেন আর্জেন্টাইন এই ফরোয়ার্ড। ২০২২ বিশ্বকাপের গোল্ডেন বলের পুরস্কার জিতে একমাত্র ফুটবলার হিসেবে দুই বিশ্বকাপে এই পুরস্কার (গোল্ডেন বল) জয়ের কীর্তি গড়েন লিওনেল মেসি।
৩৬ বছর পর শিরোপা জিতে আর্জেন্টিনার উদযাপনটা ছিল বাধভাঙ্গা। মেসি তার ক্যারিয়ারে সকল ট্রফি জয় করে এই বিশ্বকাপ শিরোপা জিতে।
আর এরিসাথে আর্জেন্টিনাও আরো একবার সেরার মুকুট পড়ে বিশ্ব মঞ্চে।
কে ভেবেছিল, বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের প্রথম ম্যাচে সৌদি আরবের মতো দলের কাছে হারের পর শিরোপা জিতবে আর্জেন্টিনা?
তবে সেটাই করে দেখিয়েছে মেসির আর্জেন্টিনা। গ্রুপ পর্বে সৌদি আরবের কাছে ২-১ গোলে হারের পর আর কোনো ম্যাচ-ই হারেনি তারা।
'সি' গ্রুপে আর্জেন্টিনার সঙ্গে ছিল সৌদি আরব, পোল্যান্ড ও মেক্সিকো। প্রথম ম্যাচ হারের পর সমর্থকদের চাওয়া ছিল কোনোভাবে গ্রুপ পর্ব পার করা। পরের দুই ম্যাচ জিতে আর্জেন্টিনা তা-ই করে দেখিয়েছে।
মেক্সিকো এবং পোল্যান্ড দুই দলকেই ২ গোলের ব্যবধানে হারিয়ে শেষ ষোলোতে পা রাখে মেসির দল। এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি মেসি-ডি মারিয়াদের।
শেষ ষোলোতে আর্জেন্টিনা ২-১ গোলে হারায় এশিয়ার জায়ান্ট অস্ট্রেলিয়াকে।
নাটকীয় কোয়ার্টার ফাইনালে নেদারল্যান্ডসকে টাইব্রেকারে ৪-৩ গোলে হারায় আলবিসেলেস্তেরা। নির্ধারিত ১২০ মিনিট পর্যন্ত ২-২ গোলে ড্র ছিল ম্যাচটি।
সেমিফাইনালে ক্রোয়েশিয়াকে কোনো প্রকার পাত্তাই দেয়নি আর্জেন্টিনা। ৩-০ গোলে উড়িয়ে দিয়ে ২০১৮ বিশ্বকাপের প্রতিশোধ নেয় তারা।
এরপর ফাইনাল। ফাইনালের প্রথম হাফে ফ্রান্সের জালে দুই গোল দেয় আর্জেন্টিনা। ম্যাচটা তখন দেখে মনে হচ্ছিল সহজ জয় পাবে মেসির দল। তবে নাটকীয়তার বাকি ছিল দ্বিতীয় হাফে।
এমবাপ্পের দুই মিনিটের দুই গোল ফ্রান্সকে ম্যাচে ফেরায়। এরপর ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। সেখানে দুই দল একটি করে গোল করলে ফাইনাল গড়ায় টাইব্রেকারে। পেনাল্টি শুট আউটে ফ্রান্সের দুটি শট আটকে নায়ক বনে যান আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্টিনেজ।
শেষ পর্যন্ত টাইব্রেকারে ফ্রান্সকে ৪-২ গোলে হারিয়ে শিরোপা জিতে মেসি-ডি মারিয়ার আর্জেন্টিনা।
কাতার বিশ্বকাপে মেসি ৭ ম্যাচে করেন ৭ গোল, অ্যাসিস্ট করেছেন ৩ গোলে। এক বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্ব, শেষ ষোলো, কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল, ফাইনাল—প্রতিটি রাউন্ডেই গোল করেছেন আর্জেন্টাইন এই ফরোয়ার্ড। ২০২২ বিশ্বকাপের গোল্ডেন বলের পুরস্কার জিতে একমাত্র ফুটবলার হিসেবে দুই বিশ্বকাপে এই পুরস্কার (গোল্ডেন বল) জয়ের কীর্তি গড়েন লিওনেল মেসি।
৩৬ বছর পর শিরোপা জিতে আর্জেন্টিনার উদযাপনটা ছিল বাধভাঙ্গা। মেসি তার ক্যারিয়ারে সকল ট্রফি জয় করে এই বিশ্বকাপ শিরোপা জিতে।
আর এরিসাথে আর্জেন্টিনাও আরো একবার সেরার মুকুট পড়ে বিশ্ব মঞ্চে।